লেখা পাঠান
লেখা পাঠানোর শর্ত
১।আপনার লেখাটি আপনার নামে প্রকাশিত হবে, আপনাকে ক্রেডিট দেয়া হবে।ওয়েবসাইটটি আপনার লেখার জন্য উন্মুক্ত। ১০টি লেখা জমা দিন ১০০ টাকা আপনার বিকাশ, নগদ,রকেট নম্বরে পেয়ে যাবেন। লেখা জমাদিন pacemaker.santo@gmail.com এই মেইল নম্বরে।
২।লেখাটি হতে হবে ইউনিক, আপনার নিজের।লেখার টাইটেল থাকতে হবে, পয়েন্ট দিয়ে বর্ণনা থাকতে হবে। আমার লেখা দেখে আইডিয়া নিতে পারেন।
৩।সরাসরি কোন কপি পেস্ট গ্রহনযোগ্য নয়।তবে অন্যকারো লেখা হুবহু না লিখে একটু ঘুরিয়ে লিখুন।৩০%কপি করতে পারবেন তবে বাঁকি ৭০% নিজের ভাষায় লিখতে হবে।
৪। ছবি যুক্ত করার সময় অন্যের ছবি কপি করবেন না। বিভিন্ন royalty free website যেমন (pixabay.com, pexels.com,unsplash.com,gettyimages.com,shutterstock.com) থেকে ছবি ডাউন করতে পারেন।
আপনি না পারলে আমি ছবি যোগ করবো।আপনি শুধু লেখা পাঠান।
*লেখার বিষয়: জীববিজ্ঞান,চিকিৎসা বিজ্ঞান, পদার্থ, রসায়ন,মনোবিজ্ঞান সম্পর্কে অজানা তথ্য। তবে বই পুস্তকের পড়াশুনা আবার লেখবেন না। এছাড়াও আপনার মাথায় যে আইডিয়া আসে তা নিয়ে লিখতে পারেন।

লেখা ইডিট করার কৌশল দেখো....
মূল লেখাঃ
বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসার বড় কারণ হল ভেজা কাপড় গায়ে শুকিয়ে যাওয়া। কারন, বৃষ্টির পানিতে প্রতিদিন ভেজা হয় না বলে শরীর অভ্যস্ত থাকে না। তাছাড়া বৃষ্টির পানি কিছুটা ঠান্ডা। প্রতিদিনের গোসলের পানির সঙ্গে এর ভিন্নতা রয়েছে। হঠাৎ করে গায়ে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পড়লে শরীরের তাপমাত্রার বড় পরিবর্তন আসে, যেটা অত্যান্ত কম সময়ের মধ্যে নার্ভাস সিস্টেম কাছে একটি ইলেক্ট্রিক শক’র মত।

ইডিট করা লেখা....
বৃষ্টির পানি গায়ে পরার পর শুকিয়ে গেলে জ্বর আসে এটাই বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসার প্রধান কারণ।
আমরা প্রতিদিন বৃষ্টিতে ভিজিনা বলে এই পানির সাথে শরীর অভ্যস্ত নয়। টিউবওয়েল বা গভীর নলকূপ থেকে তোলা পানি প্রতিদিন ব্যবহার করে আমরা অভ্যস্ত। এই ব্যবহার্য পানির সাথে বৃষ্টির পানির কিছুটা পার্থক্য আছে। স্বাভাবিক পানির চেয়ে বৃষ্টির পানি কিছুটা বেশি ঠাণ্ডা। হঠাৎ করে গায়ে এমন বেশি ঠাণ্ডা পানি পরলে দেহের তাপমাত্রার তারতম্য সৃষ্টি হয়। তাপমাত্রার এই পার্থক্য দ্রুত স্নায়ুতন্তুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌছায় বৈদ্যুতিক শকের মত।
টিপসঃ মূল লেখাটি একটু ঘুরিয়ে লেখো। শব্দ গুলো সমার্থক শব্দ দিয়ে পরিবর্তন করো যেমন - ইলেকট্রিক - বৈদ্যুতিক
নার্ভাস সিস্টেম - স্নায়ুতন্ত্র, দেহ-শরীর,প্রতিদিন- সবদিন। বড় লাইন ভেঙ্গে দুইটি লাইন বানাও। মূল তথ্য নিজের ভাষায় লেখো। পেছনের শব্দ প্রথমে এনে বাক্য গঠন করো যেমন- "বৃষ্টির পানি গায়ে পরার পর শুকিয়ে গেলে জ্বর আসে এটাই বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসার প্রধান কারণ" এটা এমন হবে " বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসার প্রধান কারণ হলো বৃষ্টির পানি গায়ে পরার পর শুকিয়ে যাওয়া।"

ভালো মানের লেখার কৌশল
১। লোখার হেডিং বা শিরোনাম থাকতে হবে ( কি বিষয়ে লিখছো তা একলাইনে সুন্দর বাক্যে লিখতে হবে। যেমন উপরের লেখার হেডিং হতে পারে " বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হয় কেন?" বা "শরীরে বৃষ্টি পরলে জ্বর আসার কারণ"
২। পরীক্ষায় প্রশ্ন  উত্তরের মত লেখা যাবেনা। তোমার সামনে কেউ বসে আছে তাকে একটা বিষয় বুঝিয়ে দিচ্ছো এমন করে লিখতে হবে যেমন " দেহে বৃষ্টির পানি শুকিয়ে গেলে জ্বর হয়" এটা এভাবে লোখো " আমাদের দেহে বৃষ্টির পানি শুকিয়ে গেলে জ্বর আসে"
৩। লোখায় বেশ কয়েকটা পয়েন্ট থাকা উচিৎ। যেমন-
জ্বর কেনো আসে?
----------------- বর্ণনা-----------------
বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসে কেন?
--------------- বর্ণনা-------------------
৪। কোন বিষয়ে লেখা শুরু করার আগে সরাসরি আলোচনায় না গিয়ে একটু ছোটখাটো মজার আলোচনা করে নেবে। আমার ওয়েবসাইটের(কত কিছু ওজানা) লেখা দেখে এ বিষয়ে ধারণা পাবে।
৫। গুগল সার্চ করে দেখবে কোন বিষয়ে কম লেখা আছে। সেই বিষয়টি লেখার জন্য বেছে নেবে।
৬। যে বিষয়ে লিখছো তা গুগল সার্স করবে তাহলে দেখবে গুগল দোখায় " see more বা অন্যরা এটাও অনুসন্ধান করেছে " সেই বিষয় লোখার পয়েন্টে থাকা উচিৎ। যেমন- তুমি "ট্রুথ সিরাম" লিখে সার্চ দিলে people also search for বা related search  নামে অপশন পাবে এগুলো বাংলা থাকলে তা পয়েন্টে ঢুকিয়ে দেবে।

৩ দিন ভালোকরে চেষ্টা করলে তুমি অবশ্যই ভালো লেখক হয়ে উঠবে।
Sign in to Google to save your progress. Learn more
আপনার নাম *
পেশা *
আপনার ইমেইল ঠিকানা লিখুন *
আপনার লেখা এখানে লিখুন *
ছবি পাঠান এই ইমেইল ঠিকানায় pacemaker.santo@gmail.com
Submit
Clear form
Never submit passwords through Google Forms.
This content is neither created nor endorsed by Google. Report Abuse - Terms of Service - Privacy Policy